মাদক থেকে বেনজির ও হাসিনা প্রায় ১৬ লক্ষ ৮৫ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে

মাদক থেকে বেনজির ও হাসিনা  প্রায় ১৬ লক্ষ ৮৫ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে
মাদক থেকে ১৬ লক্ষ ৮৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

আইজিপি বেনজির আমি বলেছিলাম পাচারের টাকা জনগণের কাজে ব্যবহারের জন্য সব ফেরত আনা হবে।আজ আপনি শুধু আমেরিকায় প্রবেশের নিষেধাজ্ঞাই নয় বরং হাসিনার অবৈধ সন্তান মুরাদের মত কানাডা বা ইউরোপেও আশ্রয় পাবেন না।বাংলাদেশে আজ ইয়াবা,আইস সহ সকল মাদক দ্রব্যের পাচারের টাকা হাসিনা ও বেনজির পাচার করেছে।এই হিসাব কোন সংস্থা কিংবা আন্তর্জাতিক রিপোর্ট অনুসন্ধান চালায়নি।রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশে তাদের মাদক ব্যবসার বৈধকরন হয়েছিল যা সেই আলোচিত টেকনাফ এর পৌরসভার কাউন্সিলর একরামুল হক জেনে গিয়েছিল।তাকে সরাসরি বেনজিরের নির্দেশে মিথ্যা ক্রসফায়ার করে হত্যা করা হয়েছিল।সেই একই ঘটনা মেজর সিনহা জেনে গিয়েছিল এবং তাকেও বেনজিরের নির্দেশে ওসি প্রদীপ হত্যা করেছিল।কক্সবাজারে সাবেক এমপি বদির নেতৃত্বে শুধু মাদক পাচার নয় বরং আমাদের বাংলাদেশের হাজারও মেয়েদের অপহরণ করে ভারতে পাচার করেছে এবং এখনও করে যাচ্ছে।এদের সাথে জড়িত পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার এবং পাচারের কিছু টাকা যা দিয়ে বাংলাদেশের ১ বছরের বাজেট চালানো যেত তা পাচার করতে গিয়ে তাদের সহযোগী এমপি পাপুল কুয়েতের জেলে আছে।আমি গত বছর হাসিনার মেয়ের জামাই যে টাকা পাচার করার জন্য জেলে গিয়েছিল এবং তাকে রক্ষা করার জন্য হাসিনা নিজে গিয়েছিল তার একটি অডিও ট্রেইলার দিয়েছিলাম সেই ট্রেইলারে আইজিপির টাকা পাচারও উল্লেখ ছিল।সেই জন্য হাসিনা তার মেয়ের সাথে মাশরুর মিতুর তালাক করিয়েছিল এবং ফরিদপুরের ছাত্রলীগ নেতার নামে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের নাটক দেখিয়েছিল।আজ বাংলাদেশের যুব ও ছাত্র সমাজকে মাদক দিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী ধ্বংস করে দিয়েছে।একরামুল কিন্তু যুবলীগেরও সভাপতি ছিল এবং ৩ বার কাউন্সিলর ছিল।আজ যারা আওয়ামী লীগ করছেন দেখে আসুন একরামুল এর পরিবার একটি ভাঙ্গা ঘরে কতটা কষ্টে বসবাস করেছিল।এদিকে আপনারা যে মাফিয়া সরকার কে সহযোগীতা করে বাংলাদেশ কে ধ্বংস করেছেন এরা এখন শুধু পালাবার পথ খুঁজছে।
কয়েক হাজার পরিবার শুধু তাদের স্বামী ও সন্তান হারিয়েছেন বেনজির ও হাসিনার মাদকের ব্যবসা কে হালাল করতে গিয়ে অসহায় নাগরিকদের মিথ্যা মাদক ও জঙ্গির নাটক দেখিয়ে ক্রস ফায়ার করেছে বলে।
আইজিপি তার মেয়ের বিয়ে দিয়েছে কিন্তু যে বাবা কয়েক হাজার সন্তান এতিম বানিয়েছে তার মেয়েকে বিয়ে করে নিশ্চই বাংলার মাটিতে শান্তিতে থাকতে পারবে না।
এই সরকারের সময় শেষ প্রান্তে তাই প্রিয় দেশবাসী সামাজিক মাধ্যমে সরকারের যে সকল নাটক চলছে তা না দেখে সজাগ দৃষ্টি রাখুন যেন আপনার চারপাশে কোন অসহায় পরিবারকে রক্ষা করতে পারেন।সকলেই প্রস্তুত থাকুন এই দেশদ্রোহীদের বিচার ইনশাআল্লাহ বাংলার মাটিতেই হবে এবং আমাদের গণতন্ত্র শীঘ্রই পুনরুজ্জীবিত হবে।হাসিনা কে শেষ বারের মত বলতে চাই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে সম্মানের সাথে যেতে দিন।মনে রাখবেন যা হারিয়ে ছিলেন তা আপনাদের দেশদ্রোহীতার জন্য এবং বর্তমানে যা আছে তাদের রক্ষার জন্য এই মুহুর্তে দেশের নাগরিকদের কাছে ক্ষমা চান।
ইতিহাস কাওকে ক্ষমা করেনি এবং সত্যের বিজয় কেও আটকাতে পারেনি।
ইনশাআল্লাহ গণঅভ্যুত্থান ও নতুন সংবিধান হবে যেন দেশদ্রোহীদের জন্ম বাংলার মাটিতে আর না হয় এবং নাগরিকরা নিরাপদে মৌলিক অধিকার নিয়ে যেন বাংলাদেশে থাকতে পারে।
Dr. Raju Ahmed Dipu 

International Advisor, Analyst, Social  Entrepreneur, 

Politician