করোনাকালে ঘরে খাবার নেই

করোনাকালে ঘরে খাবার নেই

করোনাকালে ঘরে খাবার নেই

। ত্রাণ সহায়তা পাওয়া যাবে এমন আশা নিয়ে ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেছিলেন দিনমজুর মো. ফারুক। তবে খাদ্য সহায়তার বদলে তার ভাগ্যে জুটেছে পিটুনি! ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দেওয়া এবং পরে রাস্তায় মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ফারুক। পরে টাকার অভাবে চিকিৎসা নিতে পারেননি বলেও জানান তিনি।যেখান মৌলিক অধিকার রাষ্ট্র দিতে পারে না সেখানে লকডাউন দিয়ে নাগরিকদের সুরক্ষা নয় বরং অত্যাচার করা হচ্ছে।যাদের ঘরে খাবার নেই তারা সকলেই UNO , DC কিংবা পুলিশের ঘর থেকে খাবার সংগ্রহ করুন কারন এরা আপনার ট্যাক্সের টাকায় দামি গাড়িতে চলছে ও ভাল ভাল খাবার খাচ্ছে।আপনার মৌলিক অধিকারের টাকা যারা দুর্নীতি করছে সেই অবৈধ সরকারের জন্যই তারা কাজ করছে।যে দিন জনগণের সরকার আসবে সেদিন সকল আমলারা নাগরিকদের সেবায় কাজ করবে।গতকাল এক এসিল্যান্ড কলেজের শিক্ষকের হাত ভেঙ্গে দিয়েছে।বিসিএস চাকরি যারা করছেন তাদের মনে রাখা উচিৎ কাওকে হাত দেওয়ার অধিকার বাংলাদেশের কোন আইনে নেই।এই ধরনের আইন যারা অমান্য করে তাদের উচিৎ ঐ এলাকায় গণধোলাই দেওয়া।জনগণের চাকর যদি জনগণকে মারধর করে তাহলে চাকরদের শাসন করার অধিকার প্রতিটি নাগরিকের থাকা উচিৎ।