আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে অবৈধ চুপ্পুর পদত্যাগের জন্য বঙ্গভবন ঘেরাও এর কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে অবৈধ চুপ্পুর পদত্যাগের জন্য বঙ্গভবন ঘেরাও এর কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে অবৈধ চুপ্পুর পদত্যাগের জন্য বঙ্গভবন ঘেরাও এর কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।The Red July এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব সজিব ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা যারা কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত নয়।আগামীর ইতিহাসে তাদের নাম থাকবে।
আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে অবৈধ চুপ্পুর পদত্যাগের জন্য বঙ্গভবন ঘেরাও এর কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।The Red July এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব সজিব ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা যারা কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত নয়।আগামীর ইতিহাসে তাদের নাম থাকবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন হয়েছে। বিশেষতঃ
১৯৬৯ সালে আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে এবং
১৯৯০ সালে এরশাদের বিরুদ্ধে।
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হলে রাষ্ট্রের প্রধান ব্যক্তি যিনি হাসিনাকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছে এবং ২৪ এর জুলাই/আগস্টে ৩ বাহিনীর প্রধান হিসেবে হ/ত্যা চালিয়েছে সেই ছাত্রলীগের চু্প্পুকে পদত্যাগ এবং জনতার আদালতে বিচারের কাঠগড়ায় দাড়াতে
হবে।
যারা বলে রাষ্ট্রপতি বাতিল সংসদ ছাড়া হয় না তাদের কে আইনের উপর অধিক পড়াশুনা করতে বলছি।
ইতিহাস ও আইন ভালো করে দেখুন।
✍️সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা যাবে কিভাবে?
বাংলাদেশের সংবিধানে সরাসরি সংবিধান বাতিলের বিধান নেই। সংবিধান পরিবর্তন বা সংশোধনের একমাত্র সাংবিধানিক উপায় হলো—
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪২ অনুযায়ী জাতীয় সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে সংশোধন।
কিন্তু যেখানে
গণঅভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে গিয়েছে।
সংসদ ভেঙে গিয়েছে
এবং রাষ্ট্রপতি সমান অপরাধে জড়িত ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ছিল।
এছাড়াও ব্যাপক গণহত্যা ঘটিয়েছে।তিন বাহিনীর প্রধান হিসেবে এবং খুনি হাসিনাকে পালাতে সহযোগিতা করার ক্ষেত্রে প্রচলিত সাংবিধানিক ধারায় সমাধান খোঁজা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। তখন “অসংবিধানিক কিন্তু বৈধ” (extra-constitutional but legitimate) একমাত্র পথ —যেটি ইতিহাসে বহুবার ঘটেছে।
২. জনগণ কি গণভোট দিয়ে নতুন সংবিধান আনতে পারবে?
বাংলাদেশের সংবিধানে গণভোটের বিধান নেই। তবে তাত্ত্বিকভাবে বা বিপ্লবী পরিস্থিতিতে জনগণের গণআন্দোলনের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে এবং সেই সরকার গণভোট আয়োজন করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে পারে।
এক্ষেত্রে বৈধতা আসবে—
জনগণের সম্মতি (popular sovereignty) থেকে এবং ডি ফ্যাক্টো ক্ষমতা (de facto authority) থেকে।
অর্থাৎ আইন নয় বরং রাজনৈতিক বৈধতা এবং গণআন্দোলনের শক্তি সেই কাজকে বৈধতা দেবে।
৩. ইতিহাসে উদাহরণঃ
বিভিন্ন দেশে এমন ঘটনার নজির আছে:
বাংলাদেশ (১৯৭২):
স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের সংবিধান ব্যবহার করা হয়নি। যুদ্ধোত্তর পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালে নতুন সংবিধান প্রণীত হয়। এটি কোনো গণভোটে হয়নি বরং মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাস্তবতায় জনগণের ম্যান্ডেটই বৈধতা দিয়েছে।
✔️নেপাল (২০০৬–২০০৮)-
রাজতন্ত্র পতনের পর গণআন্দোলনের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সংবিধান গৃহীত হয়। পরে গণভোট ছাড়াই নির্বাচিত সংবিধানসভা নতুন সংবিধান প্রণয়ন করে।
✔️দক্ষিণ আফ্রিকা (১৯৯০–১৯৯৬):
এপারথাইড শাসন ভেঙে ফেলার পর “অন্তর্বর্তী সংবিধান” কার্যকর করা হয়। পরে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নতুন সংবিধান রচিত হয়।
✔️ফ্রান্স (১৭৯৩, ১৮৪৮, ১৯৫৮):
বিভিন্ন বিপ্লবের সময় পুরনো সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান আনা হয় অনেক সময় গণভোটের মাধ্যমে।
৪. বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একমাত্র পথঃ
জনগণের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি “অন্তর্বর্তী সংবিধান” জারি করতে পারে।
তারপর নতুন সংবিধান সভা (Constituent Assembly) গঠন করা যায়, যা নতুন সংবিধান রচনার ক্ষমতা রাখবে। প্রয়োজনে গণভোটও আয়োজন করা যেতে পারে।
অর্থাৎ আইন নয় বরং বিপ্লবী পরিস্থিতি ও জনগণের ক্ষমতা সেই কাজের বৈধতা দেবে।
যেহেতু গণঅভ্যুত্থানের ফলে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে পড়েছে (সংসদ নেই, সরকার নেই, রাষ্ট্রপতি কে অপরাধের জন্য পদত্যাগ বা অপসারিত করা হবে), তখন পুরনো সংবিধান কার্যত অকার্যকর হয়ে যাবে।
প্রচলিত আইনে (অনুচ্ছেদ ১৪২) সংসদ ছাড়া সংবিধান বাতিল/পরিবর্তন সম্ভব নয় কিন্তু বিপ্লব, গণঅভ্যুত্থান বা রাষ্ট্র ভেঙে পড়লে “অসাংবিধানিক কিন্তু বৈধ” উপায়ে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা হয়।
✔️ইতিহাসে বাংলাদেশ (১৯৭২)
নেপাল (২০০৬)
দক্ষিণ আফ্রিকা (১৯৯০)
ফ্রান্স (বিপ্লবকাল) এ ধরনের নজির রয়েছে।
আমরা এমন একটি সংবিধান তৈরি করতে চাই যেখানে প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার ও নিরাপত্তার অধিকার থাকবে।
আমরা যে আমলা ও প্রশাসনের প্রতি খারাপ দৃষ্টি রাখি এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাদের বদলি ও প্রোমোশনের জন্য কারও কাছ থেকে ১ কোটি , ৫ কোটি এমনকি ১০০ কোটি (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) টাকা রাজনীতিবিদরা নিয়ে থাকে।
তাহলে এই টাকা গুলো কিভাবে আদায় হবে?
জনগণের কাছ থেকে আদায় করা হয়।
আপনি সরকারকে ট্যাক্স দেন আর না দেন কিন্তু আপনার সারাজীবন যত টাকার বাজার করেছেন তাঁর প্রায় অর্ধেক কোনো না কোনো ভাবে সরকারের কাছে চলে আসে।
তাহলে রাষ্ট্র আপনার জন্য কি করেছে সেই প্রশ্ন কি কখনো করেছেন?
ইউরোপ, আমেরিকা বাদ দিলাম পাশের দেশ ভূটানে সকল প্রকার চিকিৎসা ফ্রি এমনকি তাদের ঔষধ পর্যন্ত ফ্রি দেওয়া হয়।
আর আমাদের দেশের সাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের ড্রাইভারের কাছে থাকে শত শত কোটি টাকা।
ইনশাআল্লাহ সবাইকে বুঝিয়ে দেবো প্রতিদিন কত হাজার কোটি টাকা চুরি হচ্ছে। এই সিস্টেম পরিবর্তন না হলে হাসিনার পর ইউনূস একই সিস্টেম ব্যবহার করছে এবং পরবর্তীতে একই ভাবে চলবে।
অসংখ্য প্রমাণ আছে।
এক চোর আরেক চোরের কথা বলবেনা কারন চোরে চোরে মাসতুত ভাই।
যারা গণভবন ঘেরাও অংশগ্রহণ করতে পারেননি তারা অবশ্যই বঙ্গভবন ঘেরাও অংশগ্রহণ করে বীরের মতই বাংলাদেশি হয়ে যেনো থাকতে পারেন।
আপনার সন্তানরা যেনো একটি নিরাপদ বাংলাদেশে সকল প্রকার অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে।
আমি রাজনৈতিক দল গুলোর প্রধানদের বলছিঃ আপনারা গণঅভ্যুত্থানের পূর্বে এবং পরে যা বলেছিলেন তা যদি দেশ ও নাগরিকদের অধিকার হরণ করার চেষ্টা করেন তাহলে জনগণ নতুন ইতিহাস রচনা করবে।
যে বাঘ দুধ পান করে তাকে পোষা বিড়াল বানিয়ে রাখা যায়।
যে রাজা নিজের জনগণের কাছ থেকে লুট করে সে রাজা হতে পারে না।
গত ১ বছর যারা ঘাস খেয়েছেন তাদের কে বলছি বনের রাজা হওয়ার ভান ধরলেও মনে রাখা উচিত সিংহ খিদে লাগলেও ঘাস খায় না❗️
আমার জীবনে ১৭ বছর বিসর্জন দিয়েছি দল ও দেশের জন্য।
রাজনৈতিক ভাবে নির্বাসিত হয়ে থাকতে নয় বরং প্রতিটি নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আইন নিয়ে গবেষণা করছি।
ইনশাআল্লাহ্ সকলের চক্রান্ত রুখে আল্লাহ্ মানুষের কল্যাণে আমাদের নিয়োজিত করবেন।
ড. ইউনূস কে চ্যালেঞ্জ করলে উনি সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারবেন না কারন গত বছর উনার শুরু হয়েছে মিথ্যার উপর ভিত্তি করে।
যেখানে ভাষা সৈনিক মরহুম গোলাম আযমের সন্তান আমার নির্দেশ মতই গণ/গণ/অভ্যু/ত্থান সফলে সহযোগিতা করেছেন।যেখানে বিএনপি শীর্ষ পর্যায়ে সকল তথ্য দেওয়া হয়েছিল এবং কে কি করেছিল তার প্রমাণ আছে।
যেখানে গণ/অভ্যু/ত্থান নিয়ে গত ৪/৫ বছর আমরা ছাড়া কেউ কাজ করেনি।
যেখানে গণভবনের গুরুত্বপূর্ণ নথি আমাদের যো/দ্ধারা উদ্ধার করেছে।এই ডিজিটাল যুগে সেই ৭১ এর মতন ক্রেডিটের অপরাজনীতির বিন্দু পরিমাণ চেষ্টা এখন থেকে যে করবে তাকে জনগণ খুব শীঘ্রই প্রতিহত করবে।
গত ১ বছর যারা দুর্নীতি করেছে তারা চায় না সংবিধান বাতিলের এবং যারা জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে তারা যদি চুপ্পুর পদত্যাগ ও নতুন সংবিধানে সমর্থন না দেয় তাহলে মনে রাখতে হবে অকৃতজ্ঞদের আল্লাহ্ পছন্দ করেন না।
আমি অবঃ সেনাবাহিনীর সকলকে আহ্বান জানাচ্ছি আমাদের মাতৃভূমির জন্য নিবেদিত হওয়ার জন্যে।
দেশে ও প্রবাসে সকল যোগ্য ব্যক্তিদের অংশগ্রহণের জন্য যাতে আমরা একটি স্বনির্ভর ও নিরাপদ বাংলাদেশ বসবাস করতে পারি।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
০৩ সেপ্টেম্বর ২৫
RAJU AHMED DIPU
(2nd Spokesperson Bangladesh Uprising 2021-2024)
Political Exiled Germany
Email: dipu@countrypolicy.com
We use cookies to offer you better experience. analyze site traffic and serve targetted advertisements. By using Bengalipress.com, you accept our use of cookies.